এপিলেপ্সি, কনভালসন বা সিজার- বাংলায় মৃগী বা খিঁচুনি বলা হয়
যেভাবেই বলা হোক মৃগী মস্তিষ্কের সমস্যা ! এই রোগ ছোঁয়াচে না, একজনের কাছ থেকে আরেক জনের কাছে ছড়াবে না, বলা হয়: Non-Communicable Disease affect all ages. Dating back to 4000 BCE, Seizure/ Epilepsy is one of the oldest known health disorders in our World.
বিশ্ব সাস্থ সংস্থার [WHO ] তথ্য মতে - সারা পৃথিবীতে ৫০ মিলিয়ন মানুষ (Person with Epilepsy-PWE )এই রোগে ভুগতেছেন, এই ৫০ মিলিয়ন মানুষের ৮০% ভাগ বাস করেন নিম্ন এবং নিম্ন-মধ্য বিত্ত দেশে। আনুমানিক ৭০% PWE খিঁচুনি ফ্রি জীবন পেতে পারেন- যদি সঠিকভাবে রোগ নির্ণয় এবং চিকিৎসা দেয়া যাই !
মৃত্যু ঝুঁকি (Premature Death) সাধারণ জনগোষ্ঠীর চেয়ে ৩ গুন্ বেশি, প্রতি বছর আনুমানিক ৫ মিলিয়ন মৃগী নূতন রোগী নির্ণীত হচ্ছে (Estimated 5 Millions new PWEs are being detected Globally each year)/ , নিম্ন আয়ের দেশে আনুমানিক ৭৫% PWE- কোনো চিকিৎসায় পাচ্ছেননা.
অবশই আছে : আনুমানিক ৭০% ভাগ রোগী একেবারে স্বাভাবিক জীবন যাপন পেতে পারেন -যদি সঠিক চিকিৎসা দেয়া যাই, -WHO-র গবেষণা বলছে নিম্ন এবং নিম্ন-মধ্য বিত্ত আয়ের দেশে “Epilepsy Treatment Gap” বিদ্যমান - এবং ৫০% ভাগ ক্ষেত্রে খিঁচুনির কোনো মেডিসিন ও পাওয়া যাই না,
Make an Appointment, make Schedule, and Discuss Your issues today & Every day
খিঁচুনি/ কনভালসন—বেশির ভাগ ক্ষেত্রে কারণ থাকে এবং সেই কারণের চিকিৎসা করলে খিঁচুনি বন্ধ হয়ে যায়, যেমন বাচ্চাদের ক্ষেত্রে জ্বর হলে খিঁচুনি হতে পারে -বেশিরভাগ ক্ষেত্রেই ভালো হয়ে যায়, রক্তের সুগার কমে গেলে, মাথায় ইনফেকশন হলে, রক্তের ক্যালসিয়াম করে গেলে, মাথায় আঘাত পেলে , মাথায় রক্ত ক্ষরণ হলে - খিঁচুনি/ কনভালসন হতে পারে [সবার হয়না] যে কারণে খিঁচুনি হচ্ছে- সেইটা ঠিক করা হলেই খুচুনি বন্ধ হয়ে যায়;
কোনো কারণ ছাড়াই হয়- দৃশ্যত তেমন কোনো কারণ পাওয়া যায়না, ধরে নেয়া হয়- জেনেটিক -জেনেটিক কনেকশন পাওয়া যাই, একেবারে সুস্থ্য একজন মানুষের তেমন কোনো কারণ ছাড়াই যদি হটাৎ করে খিঁচুনি হয়, কম করে ২ বার, এবং ঠিক একই রকম, দেখে ভয় ভয় লাগে, কিছুক্ষন পরে থেমে যাই, কখন আবার আসবে বলা কঠিন- কিন্তু চিকিৎসা না নিলে আবার আসবে এটাই নিয়ম;
রোগী- যার খিঁচুনি হয়- তার সমস্যা নিয়ে তেমন কিছু মনে করতে পারেনা, মেডিক্যাল হিস্টোরি নেয়ার ক্ষেত্রে সাক্ষীর বক্তব্য খুব কাজে আসে, পরবর্তীতে কিছু কিছু পরীক্ষাও করা লাগে- চিকিৎসা নিয়ে ভালো থাকা যায়, ভালো হয়েও যায়
এই রোগ কোনোভাবেই ছোয়াচে না, অনান্য রোগের মতোই একটা রোগ,
কবিরাজি, ঝড়-ফুঁক, পানি-পড়া -এসব চিকিৎসা নিয়ে এরোগ কোনোভাবেই ভালো করা যাবেনা,
আমি মেডিক্যাল ডাক্তার বলেই ঐসব চিকিৎসার বিরোধিতা করছি ? তা কিন্তু না, ভবেষণায় প্রমাণিত এসব চিকিৎসা কোনোভাবেই উপকারে আসবেনা -
অপকার হওয়ার সম্ভাবনাই বেশি।
অবশই মেডিক্যাল চিকিৎসা নেয়া লাগবে
এপিলেপসি ব্রেইনের রোগ—অবশই নিউরোলজিস্ট/ব্রেন স্পেশালিস্ট এর পরামর্শ নেবেন, চিকিৎসার বাইরে রাখা যাবে না, কারণ এই রোগ ঘিরে অনেক ট্যাবু ধারণা আছে; এবং দীর্ঘ স্থায়ী জটিলতা হতে পারে: ব্যাক্তি জীবনে, পারিবারিক জীবনে, সামাজিক ক্ষেত্রে, বৈবাহিক জটিলতাও হতে পারে, অন্যান্য শারীরিক রোগের মতোই চিকিৎসা যোগ্য রোগ-
Book an Appointment